একটা ট্যাবে একই সাথে দুটি সাইট ব্রাউজ করুন

আমরা এক সাথে বিভিন্ন সাইত ব্রাউজ করার জন্য আলাদা আলাদা ট্যাব ব্যবহার করি।কিন্তু যদি এমন হয় যে একই ট্যাবে দুটি আলাদা ওয়েব পেজ খুলবে তাহলে কেমন হতো…? 😉 দুটি ওয়েব সাইটের কম্পেয়ার করার জন্য কিংবা ব্লগারদের জন্য খুবই জরুরি এই কাজটা।যাইহোক add-ons টি ইন্সটল করতে গুগল ক্রম ব্যবহারকারীরা এইখানে ক্লিক করুন।

আর শিয়াল ব্যবহারকারীরা এইখানে আসেন।:D

ভাল থাকবেন…

Control করুন আপনার প্রিয়জনদের কম্পিউটার আপনার নিজের কম্পিউটার থেকে।

কেমন আছেন আপনারা?অফ কোর্স ভালো থাকবেন।আর আমি তো সবসময়ই ভাল থাকি :D।

যাইহোক চলেন আজ একটা মজার সফটওয়ার নিয়া কথা বলি ;)।টিম ভিউয়ার।আমরা যারা নিয়োমিত নেট এর সাথে থাকি তাদের জন্য অনেক হেল্পফুল।এটির সাহায্যে আপনি দূরববর্তী যেকোন কম্পিউটারে সম্পুর্ন এক্সেস করতে পারবেন আপনার নিজের কম্পিউটার থেকে।চাই শুধু একটু ভালো ইন্টারনেট সংযোগ।এটির সাহায্যে আপনি ওই পিসির সফটওয়ার ইন্সটল আন-ইন্সটল থেকে শুরু করে ফাইল ট্রান্সফার পর্যন্ত সবই করতে পারবেন।আপনার ফ্রেন্ডের পিসির সকল সুবিধা আপনার পিসিতে উপভোগ করতে পারবেন।আর যাদের গার্ল ফ্রেন্ড আছে তাদের জন্য তো কথাই নাই ;)।বাসায় বসে গার্ল ফ্রেন্ডের পিসির সমস্যার সমাধান করবেন :D।এখন দেখাযাক এটির ইন্সটলেশন এবং ব্যবহার প্রক্রিয়া।ধাপে ধাপে স্ক্রিন সট সহ দেখান হলো…

.exe ফাইলটা রান করালে নিচের মত করে একটা উইন্ডো আসবে।

নেক্সট করার পরের উইন্ডোটা এইরকম…

সাধারন ইন্সটলেশনের প্রক্রিয়ায় ইন্সটল করুন

সবশেষে এই উইন্ডোটা আসবে।আপনি যদি আপনার ফ্রেন্ডের পিসির সাথে সংযোগ করাতে চান তাহলে তাকেও বলুন একই প্রক্রিয়ায় টিম ভিউয়ারটি ইন্সটল দিতে।অবশ্যই দুজনের নেট সংযোগ থাকতে হবে।

ধরে নিলাম আপনারা দুজনই টিম ভিউয়ারটি ইন্সটল দিলেন এবং একই সময় আপনাদের নেট সংযোগ আছে।তাহলে আপনাদের দুজনকে আলাদাভাবে ID এবং Password দিবে।এখন আপনি যদি আপনার ফ্রেন্ডের পিসিতে এক্সেস করতে চান তাহলে তার ID এবং Password জেনে নিন এবং টিম ভিউয়ার মেনুতে প্রবেশ করান।partner ID এর নিচে Remote control সিলেক্ট করলে আপনি পাবেন আপনার partner এর পিসির সম্পুর্ন controlling power এবং একই ভাবে File transfer সিলেক্ট করলে আপনার partner এর পিসির ফাইল আপনার পিসিতে ট্রান্সফার করতে পারবেন।এরপর connect to partner এ ক্লিক করুন।

এখন দেখুন মজা…

ডাউনলোড করতে  এখানে  Team Viewer

যাইহোক আমি গেলাম।

ভালো থাকা হয় যেন…।

উবুন্তু ইন্সটলেশন সহায়িকাঃবাংলা ই-বই

কেমন আছেন আপনারা সবাই…?আমার কথা কি আর কমু আমি তো সব সময়ই চরম মজায় থাকি 😉 আশা করি আপনারাও আমার মত ভাল আছেন 😉

তো চলেন কাজের কথায় যাই…:D

বাংলাদেশ চোরাই সফটওয়ারের দেশ 😥 এই কথা আমি যেমন জানি আপনিও তেমন জানেন।যাইহোক এই অপবাদ থেকে বাচতে অনেকে ঝুকে পরছেন ওপেন সোর্স মানে লিনাক্স এর দিকে।আবার অনেকের ইচ্ছা থাকলেও এটির ব্যবহার এবং ইন্সটলেশন প্রক্রিয়া জানেন না বলে ব্যবহার করতে পারছেন না :(।তাই আজ আমি আপনাদের দেখাব উবুন্তু ১০.০৪ ইন্সটলেশন প্রক্রিয়া।আমি মূলত আপনাদের কিছুই দেখব না আমি হাজির হলাম ইন্সটলেশনর জন্য একটি বাংলা সহায়িকা বই নিয়ে :P।এটি আপনার সাথে থাকলে আপনি কিছু দিনের মদ্ধে লিনাক্স এর বস্‌ হয়ে যাবেন।মনে হয় কিছুটা চাপা মারলাম 😉 আরে মারলে মারলাম তো কি হইছে? 😛 দুনিয়াডাই তো চলছে চাপার উপর।তবে প্রথম প্রথম আপনাকে অনেক সমস্যা ফেস করতে হতে পারে আর এইসব সমস্যার জন্যই এই বইটি।মজার ব্যপার হচ্ছে এখানে আপনার প্রয়োজনিও অধিকাংশ সফটওয়ারই ইন্সটল থাকে।আপনাকে কষ্ট করে ইন্সটল করতে হবে না।আর এর পর যদি আপনার আরও সফটওয়ার দরকার হয় তার জন্য ubuntu software centre তো আছেই।এখান থেকে আপনি যেকোনো সফটওয়ার ইন্সটল দিতে পারবেন অনায়াসে চাই শুধু নেট সংযোগ ;)।আমি আর কিছুই বলব না বলবে এই বইটি 😛

তো চলেন এক ঝলক দেখা যাক এই বইটার ভিতর কি আছে…

এইটা হল ফ্রন্ট পেজ এরপর পাবেন আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সূচীপত্র।তো দেখে নিন কোন জিনিসখানা আপনার বেশি দরকার 😉

আর এইটা হল উবুন্তুর ইন্সটলেশন মেনু।প্রথম অপশনটা লাইভ সিডি দেখার জন্য মানে আপনি হারড ডিস্কে সেটাপ না দিয়েও চালাতে পারবেন।আর দিত্বীয়টি দিয়ে আপনি সরাসরি হারড ডিস্কে ইন্সটল দিতে পারবেন।

এটি একটা নমুনা ডেস্কটপ 😀

এরপর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল কাস্টমাইজেশন।যেমন আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ডেস্কটপ সাজানো।আর এর জন্য সহায়িকা বইটি আপনাকে সব রকম সাহায্য করবে।

এবার দেখুন কয়েকটি স্ক্রিন সট

এবার চলুন দেখা যাক জানালার সাথে মিল আছে এবং একই কাজ করে এমন কয়েকটি সফটওয়ারের সাথে পরিচিত হই।এখানে রয়েছে media player হিসাবে আমদের অতি প্রিয় VLC player এবং আর বেশ কয় একটা মিডিয়া প্লেয়ার যা উবুন্তু ইন্সটলের সাথে সাথে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন।ফটো এডিটিং এর জন্য জানালার ফটোশপের বিকল্প হিসাবে থাকছে GIMP নামক অত্যন্ত কার্যকর একটি সফটওয়ার।যার ব্যবহার বিধি সহায়িকা বইয়ে সুন্দর ভাবে দেয়া আছে।চলুন দেখা যাক GIMPএ কাজ করা কয়েকটি ছবি।

মাইক্রসফট অফিসের কথা ভাবছেন?উবুন্তুতে এর বিকল্প হিসাবে আছে ওপেন অফিস।এতো মাত্র কয়েকটা সফটওয়ারের কথা বললাম কিন্তু উবুন্তুতে আছে হাজার হাজার সফটওয়ার সবই ফ্রী।এই রকম জানালায় আপনি যে স্বাধীনতা ভোগ করতেন তার সবই পাবেন উবুন্তুতে,ভুল বললাম এখানে বরং আপনি আরো অনেক বেশি স্বাধীনতা পাবেন।তবে গেমার ভাইদের কাছে আগেই মাফ চেয়ে নিচ্ছি আপনারা লিনাক্স থেকে দূরে থাকুন।এই একই কারনে আমিও লিনাক্স ব্যবহারকারী না :P।লিনাক্স সংক্রান্ত আপনার যেকোনো প্রব্লেম অথবা কোনো প্রকার প্রশ্ন থাকলে ঘুরে আসুন লিনাক্স এর বিভিন্ন ফোরাম থেকে আশা করি উত্তর পেয়ে যাবেন।

লিনাক্স এর আর একটি অপারেটিং সিস্টেম আছে যেটায় আপনি জানালার প্রায় সকল সফটওয়ার জানালার মতো করেই ইন্সটল করতে পারবেন মানে ডাবল ক্লিক করে।অপারেটিং সিস্টেমটির নাম জোরিন ওএস-৫ কোর-৩২।এটির ডাউনলোড লিঙ্ক এখনি দিতে পারলাম না বলে দুখিঃত তবে আমার কাছে আছে কারো লাগলে যোগাযোগ করবেন ;)।আর গুগল মামাতো আছেই একটু খুজে দেখেন উনি কেউ কেই খালি হাতে ফিরায় না 😀 শুধু একবার মন খুলে জিগান তো 😛

যাইহোক বইটি ডাউনলোড করতে এখানে  ক্লিক করুন।

ভাল থাকা হয় যেন…

বিদায় জানান ফেইসবুকের নতুন বিরক্তিকর চ্যাট বক্সকে

আমরা যারা ফেইসবুক ব্যবহার করি তারা অনেকেই বিরক্ত নতুন চ্যাট বক্স নিয়া।কে অনলাইন আর কে অফলাইন বোঝাই দায়।তারপর তো আছেই চ্যাট বক্স আর ইনবক্স এর এক হওয়ার ঝামেলা।তো আমি এখন আপনাদের দেখাব কিভাবে এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়া যাবে।তো চলেন শুরু করা যাক…

Firefox ব্যবহারকারীরা এইখানে ক্লিক করে Greasemonkey নামক addons টা ইন্সটল দিন।

এর পর এখান থেকে Facebok Slidebar ইন্সটল দিন…

আর এই নেন gogle chrome এক্সটেন্সন

এখন দেখেন তো ঠিক আছে কিনা…?

Sooo now enjoy… 😉

ভাল থাকা হয় যেন…

Partition formate হলে অথবা delete হয়ে যাওয়া ডাটা ফিরে পাওয়ার সহজ উপায়

কেমন আছেন আপনারা…?আমি চরম ভাল আছি 😀

যাইহোক কাজের কাথায় আসি আমাদের অনেকের মাঝে মাঝে সি ড্রাইভের সাইজ বাড়ানো বা কমানোর প্রয়োজন হয়।আর এর জন্য কেউ কেউ ব্যবহার করে বিভিন্ন partition manager।আবার অনেকে উইন্ডজ ইন্সটল দেয়ার সময় সি ড্রাইভ ডিলেট করে নতুন করে সি ড্রাইভ রিসাইজ করে এবং উইন্ডোজ ইন্সটল দেয়।সমস্যা টা হয় তখনই যখন সি ড্রাইভ ডিলেট হয়ে যায় তখন বাকি সব ড্রাইভগুলা formate হয়ে যাই এবং সবগুলা ড্রাইভ মিলে একটা হয়ে unallocated হিসেবে show করে 😀 পরে এই জিনিসটাকে না পারেন ভাংতে না পারেন কোনো প্রকার ব্যবহার করতে।

এতো শুনলেন সমস্যার কথা এখন আসি সমাধানে 😉

এই ধরনের সমস্যা থেকে আপনাকে উদ্ধার করবে MiniTool Power Data Recovery নামক এই ছট্টো সফটওয়্যারটি।এটির সাইজ মাত্র 5.60 MB।

তো চলেন দেইখা লই এই জিনিসটার গেটআপ।

 

Boss একটা কথা মনে রাখবেন যেখানে ইন্সটল দিবেন সেই ড্রাইভ কখনও recover করবেন না এবং recover এর সময় অন্য কোনো কাজ করবেন না।

এখানে দেখবেন ৫টা অপশন আছে আপনার যেইটা প্রয়োজন সিলেক্ট করেন যেমন আমি সিলেক্ট করলাম Damaged Partition Recovery এবং এর পরের উইন্ডোটা এইরকম-

এরপর ড্রাইভ সিলেক্ট করে Full Scan করবেন এবং একটা টানা ঘুম দিবেন,ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার হারানো সব কিছু আপনার সামনে 😛 এখন আপনার কাজ হল ফাইল ধরে রাইট ক্লিক করবেন এবং কোথাই রাখবেন সিলেক্ট করবেন।

ভাল থাকা হয় যেন…

Hello world!

Welcome to WordPress.com. After you read this, you should delete and write your own post, with a new title above. Or hit Add New on the left (of the admin dashboard) to start a fresh post.

Here are some suggestions for your first post.

  1. You can find new ideas for what to blog about by reading the Daily Post.
  2. Add PressThis to your browser. It creates a new blog post for you about any interesting  page you read on the web.
  3. Make some changes to this page, and then hit preview on the right. You can always preview any post or edit it before you share it to the world.